Friday, June 29, 2018

১০১. সুরাহ আল করিয়াহ(1-11)

১০১. সুরাহ আল করিয়াহ(1-11)
101.সুরাহ আল করিয়াহ(1-11)
ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﺍﻟﻘﺎﺭِﻋَﺔُ
[1] করাঘাতকারী,
[1] Al-Qâri’ah (the striking Hour i.e. the
Day of Resurrection),

১০২. সুরাহ আত-তাকাছুর(1-8)

১০২. সুরাহ আত-তাকাছুর(1-8)
102.সুরাহ আত-তাকাছুর(1-8)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﺍﻟﻘﺎﺭِﻋَﺔُ
[1] করাঘাতকারী,
[1] Al-Qâri’ah (the striking Hour i.e. the
Day of Resurrection),
[2] ﻣَﺎ ﺍﻟﻘﺎﺭِﻋَﺔُ
[2] করাঘাতকারী কি?
[2] What is the striking (Hour)?

১০৩. সুরাহ আল আছর(1-3)

১০৩. সুরাহ আল আছর(1-3)
103.সুরাহ আল আছর(1-3)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻭَﺍﻟﻌَﺼﺮِ
[1] কসম যুগের (সময়ের),
[1] By Al-‘Asr (the time).
[2] ﺇِﻥَّ ﺍﻹِﻧﺴٰﻦَ ﻟَﻔﻰ ﺧُﺴﺮٍ
[2] নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত;
[2] Verily, man is in loss,

১০৪. সুরাহ হুমাযাহ(1-9)

১০৪. সুরাহ হুমাযাহ(1-9)
104.সুরাহ হুমাযাহ(1-9)


ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻭَﻳﻞٌ ﻟِﻜُﻞِّ ﻫُﻤَﺰَﺓٍ ﻟُﻤَﺰَﺓٍ
[1] প্রত্যেক পশ্চাতে ও সম্মুখে
পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ,
[1] Woe to every slanderer and
backbiter.

১০৫. সুরাহ আল ফিল(1-5)

১০৫. সুরাহ আল ফিল(1-5)
105.সুরাহ আল ফিল(1-5)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু

[1] ﺃَﻟَﻢ ﺗَﺮَ ﻛَﻴﻒَ ﻓَﻌَﻞَ ﺭَﺑُّﻚَ ﺑِﺄَﺻﺤٰﺐِ ﺍﻟﻔﻴﻞِ

[1] আপনি কি দেখেননি আপনার পালনকর্তা হস্তীবাহিনীর সাথে কিরূপ ব্যবহার করেছেন?
[1] Have you (O Muhammad (SAW)) not seen how your Lord dealt with the
Owners of the Elephant? [The elephant army which came from Yemen under the
command of Abrahah Al-Ashram intending to destroy the Ka’bah at Makkah].

১০৬। সুরাহ আল কুরাঈশ

১০৬। সুরাহ আল কুরাঈশ
106.সুরাহ আল কুরাঈশ (1-4)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻟِﺈﻳﻠٰﻒِ ﻗُﺮَﻳﺶٍ
[1] কোরাইশের আসক্তির কারণে,
[1] (It is a great Grace and protection
from Allâh), for the taming of the
Quraish,

১০৭। সুরাহ আল মাউন (1-7)

১০৭। সুরাহ আল মাউন (1-7)
107.সুরাহ আল মাউন (1-7)
Rate This
ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﺃَﺭَﺀَﻳﺖَ ﺍﻟَّﺬﻯ ﻳُﻜَﺬِّﺏُ
ﺑِﺎﻟﺪّﻳﻦِ
[1] আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে
বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে?
[1] Have you seen him who denies the
Recompense?
[2] ﻓَﺬٰﻟِﻚَ ﺍﻟَّﺬﻯ ﻳَﺪُﻉُّ ﺍﻟﻴَﺘﻴﻢَ
[2] সে সেই ব্যক্তি, যে এতীমকে গলা
ধাক্কা দেয়

[2] That is he who repulses the orphan
(harshly),

১০৮। সুরাহ আল কাউসার (1-3)

১০৮। সুরাহ আল কাউসার (1-3)
108.সুরাহ আল কাউসার (1-3)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﺇِﻧّﺎ ﺃَﻋﻄَﻴﻨٰﻚَ ﺍﻟﻜَﻮﺛَﺮَ
[1] নিশ্চয় আমি আপনাকে কাওসার
দান করেছি।
[1] Verily, We have granted you (O
Muhammad (SAW)) Al-Kauthar (a river
in Paradise);

১০৯। সুরাহ আল কাফিরুন (1-6)

১০৯। সুরাহ আল কাফিরুন (1-6)
109.সুরাহ আল কাফিরুন (1-6)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻗُﻞ ﻳٰﺄَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻜٰﻔِﺮﻭﻥَ
[1] বলুন, হে কাফেরকূল,
[1] Say (O Muhammad (SAW) to these
Mushrikûn and Kâfirûn): “O Al-Kâfirûn
(disbelievers in Allâh, in His Oneness, in
His Angels, in His Books, in His
Messengers, in the Day of Resurrection,
and in Al-Qadar)!

১১০। সুরাহ আল নাসর (1-3)

১১০। সুরাহ আল নাসর (1-3)
110.সুরাহ আল নাসর (1-3)
Rate This
ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﺇِﺫﺍ ﺟﺎﺀَ ﻧَﺼﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺍﻟﻔَﺘﺢُ
[1] যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও
বিজয়
[1] When there comes the Help of Allâh
(to you, O Muhammad (SAW) against
your enemies) and the conquest (of
Makkah),

১১১।সুরাহ আল লাহাব(1-5)

১১১।সুরাহ আল লাহাব(1-5)
111.সুরাহ আল লাহাব(1-5)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﺗَﺒَّﺖ ﻳَﺪﺍ ﺃَﺑﻰ ﻟَﻬَﺐٍ ﻭَﺗَﺐَّ
[1] আবু লাহাবের হস্তদ্বয় ধ্বংস হোক
এবং ধ্বংস হোক সে নিজে,
[1] Perish the two hands of Abû Lahab
(an uncle of the Prophet), and perish he!

১১২।সুরাহ আল ইখলাস(1-4)

১১২।সুরাহ আল ইখলাস(1-4)
112.সুরাহ আল ইখলাস(1-4)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻗُﻞ ﻫُﻮَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﺣَﺪٌ
[1] বলুন, তিনি আল্লাহ, এক,
[1] Say (O Muhammad (SAW)): “He is
Allâh, (the) One.
[2] ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺍﻟﺼَّﻤَﺪُ

১১৩।সুরাহ আল ফালাক (1-5)

১১৩।সুরাহ আল ফালাক (1-5)
113.সুরাহ আল ফালাক (1-5)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻗُﻞ ﺃَﻋﻮﺫُ ﺑِﺮَﺏِّ ﺍﻟﻔَﻠَﻖِ
[1] বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি
প্রভাতের পালনকর্তার,
[1] Say: “I seek refuge with (Allâh) the
Lord of the daybreak,
[2] ﻣِﻦ ﺷَﺮِّ ﻣﺎ ﺧَﻠَﻖَ
[2] তিনি যা সৃষ্টি করেছেন, তার
অনিষ্ট থেকে,

১১৪.সুরাহ আন নাস(1-6)

১১৪.সুরাহ আন নাস(1-6)
114.সুরাহ আন নাস(1-6)

ﺑِﺴﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣﻤٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣﻴﻢِ – শুরু
করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম
করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] ﻗُﻞ ﺃَﻋﻮﺫُ ﺑِﺮَﺏِّ ﺍﻟﻨّﺎﺱِ
[1] বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করিতেছি

মানুষের পালনকর্তার,
[1] Say: “I seek refuge with (Allâh) the
Lord of mankind,
[2] ﻣَﻠِﻚِ ﺍﻟﻨّﺎﺱِ
[2] মানুষের অধিপতির,
[2] “The King of mankind —

শরীয়তে সমমৈথুন প্রসঙ্গে বিধান কি?

শরীয়তে সমমৈথুন প্রসঙ্গে বিধান কি?
সমমৈথুনঃ পুরুষ সঙ্গম বা পুরুষ-পুরুষে পায়ুপথে কুকর্ম করাকে বলে। আর এরই অনুরূপ স্ত্রীর মলদ্বারে সঙ্গম করাও। এটা সেই কুকর্ম, যা লুত (আঃ) এর সম্প্রদায় করেছিল। যেমন মহান আলাহ বলেন,
“ মানুষের মধ্যে তোমরা তো কেবল পুরুষদের সাথেই উপগত হও। ” (সূরা শূআরা ১৬৫ আয়াত)
তিনি আরও বলেন, “তোমরা তো কাম তৃপ্তির জন্য নারী ত্যাগ করে পুরুষদের নিকট গমন কর!” (সূরা আ’রাফ ৮১ আয়াত)
আল্লাহ তাঁদেরকে এই কুকাজের শাস্তি স্বরূপ তাঁদের ঘর বাড়ী উল্টে দিয়েছিলেন এবং আকাশ থেকে তাঁদের উপর বর্ষণ করেছিলেন পাথর। তিনি বলেন,

হস্ত মৈথুন যুবক যুবতী কারোর জন্যও বৈধ নয়। কিন্তু যদি স্বামী স্ত্রী একে অপরের হস্ত দ্বারা মৈথুন করে, তাহলেও কি তা অবৈধ হবে?

হস্ত মৈথুন যুবক যুবতী কারোর জন্যও বৈধ নয়। কিন্তু যদি স্বামী স্ত্রী একে অপরের হস্ত দ্বারা মৈথুন করে, তাহলেও কি তা অবৈধ হবে?

স্বামী স্ত্রীর ক্ষেত্রে এমন মৈথুন অবৈধ নয়। যেহেতু মহান আল্লাহ বলেছেন, “(সফল মু’মিন তারা,) যারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে। নিজেদের পত্নি অথবা অধিকারভুক্ত দাসী ব্যাতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। সুতরাং কেউ এদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করলে, তারা হবে সীমালঙ্ঘকারী।” (মু’মিনূনঃ ৫-৭, মাআরিজঃ ২৯-৩১)

সুতরাং

ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুন ও ক্ষতিকারক দিক সমুহ:

ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুন ও ক্ষতিকারক দিক সমুহ:আল্লাহ তা’আলার দেয়া এ সুন্দর যৌবনকালটাকে ক্ষয় করার জন্য যে ব্যক্তি তার স্বীয় লিঙ্গের পিছনে লেগে যায় এবং নিজ হাত দিয়ে এটা চর্চা করায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে, তার এ হাত পরকালে সাক্ষী দেবে যে, সে এ পাপ কোথায় কতবার করেছে- যা পবিত্র কালামে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়। আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ “সেই দিন আমি তাদের মুখের উপর মোহর মেরে দেব, বরং তাদের হাত আমার সাথে কথা বলবে, আর তাদের পা সাক্ষ্য দেবে যা তারা অর্জন করত সে-সন্বন্ধে। ” -(আল- কুরআন, ৩৬:৬৫) রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেনঃ “ যে ব্যক্তি স্বীয় জিহ্বা এবং লজ্জাস্থান জামিন হবে আমি তার জাহান্নামের জন্যে জামিন হবো।” -(বুখারি, মিশকাত) উক্ত হাদিস থেকে প্রমানিত হচ্ছে, মানব দেহের এ দু’টো অঙ্গ অত্যন্ত দুর্বল ও বিপদজনক। এ দু’টো অঙ্গের মাধ্যমে বিশেষ করে লজ্জাস্থানের মাধ্যমে

প্রশ্ন: হস্তমৈথুন কি যিনার অন্তর্ভুক্ত? পরকালে হস্তমৈথুনকারীকে কোন প্রকারের শান্তি ভোগ করতে হবে.??

প্রশ্ন: হস্তমৈথুন কি যিনার অন্তর্ভুক্ত? পরকালে হস্তমৈথুনকারীকে কোন প্রকারের শান্তি ভোগ করতে হবে.??
# উত্তর: ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুন(Masturbation) হস্তমৈথুন (Masturbation) বা স্বমেহন 

বর্তমানে একটি বড় সমস্যা। ইসলামের দৃষ্টিতে এটা হারাম এবং কবীরা গুনাহ। শরীয়ত অনুযায়ী যারা হস্তমৈথুন
করে তারা সীমালঙ্ঘনকারী। হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়
(১)মানসিক সমস্যা।
(২) শারীরিক সমস্যা। পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে সব সমস্যায় ভুগতে পারে তারমধ্যে একটি হল নপুংসকতা (Impotence) । অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।

গুপ্ত অভ্যাস (হস্তমৈথুন) ব্যবহার করা বৈধ কি?

গুপ্ত অভ্যাস (হস্তমৈথুন) ব্যবহার করা বৈধ কি?



প্রশ্নঃ গুপ্ত অভ্যাস (হস্তমৈথুন) ব্যবহার করা বৈধ কি?

উত্তরঃ গুপ্ত অভ্যাস (হাত বা অন্য কিছুর মাধ্যমে বীর্যপাত, স্বমৈথুন বা হস্ত মৈথুন) করা কিতাব, সুন্নাহ ও সুস্থ বিবেকের নির্দেশ মতে হারাম।

কিতাব বা কুরআনের দলীল:

আল্লাহ তা’আলা বলেন,
“যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে। তবে নিজেদের পত্নি অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্রে অন্যথা করলে তারা নিন্দনীয় হবে না। আর যারা এদের ছাড়া অন্যকে কামনা করে তারাই সীমালঙ্ঘনকারী।” (সূরা মু’মিনূন ৫-৭)

প্রশ্ন: আমার জানামতে হস্ত মৈথুন কবিরা গুনাহ। কিন্তু একজন বলল যে, যদি এমন হয় যে হস্ত মৈথুন না করলে এর চেয়ে বড় কোনও পাপ হবে, যেমন জিনা হবে তবে হস্ত মৈথুন জায়েজ। দয়া করে এর বিস্তারিত আমাকে জানালে উপকৃত থাকব।

হস্ত মৈথুন


হস্ত মৈথুন

প্রশ্ন: আমার জানামতে হস্ত মৈথুন কবিরা গুনাহ। কিন্তু একজন বলল যে, যদি এমন হয় যে হস্ত মৈথুন না করলে এর চেয়ে বড় কোনও পাপ হবে, যেমন জিনা হবে তবে হস্ত মৈথুন জায়েজ। দয়া করে এর বিস্তারিত আমাকে জানালে উপকৃত থাকব।

উত্তর:

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম

হানাফী, শাফেঈ, মালেকী এবং হাম্বালী মাজহাবের অধিকাংশ আলেমের মতে হস্তমৈথুন করা হারাম। 
তাদের দলীল হচ্ছে আল্লাহ তাআলার বাণীঃ
وَالَّذِينَ هُمْ لِفُرُوجِهِمْ حَافِظُونَ (5) إِلَّا عَلَى أَزْوَاجِهِمْ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُمْ فَإِنَّهُمْ غَيْرُ مَلُومِينَ (6) فَمَنِ ابْتَغَى وَرَاءَ ذَلِكَ فَأُولَئِكَ هُمُ الْعَادُونَ (
মুমিনগণ তাদের নিজেদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। নিজেদের স্ত্রীদের ও অধিকারভুক্ত বাঁদীদের ছাড়া, এদের কাছে (হেফাজত না করলে) তারা তিরস্কৃত হবে না। তবে যারা এর বাইরে আরও কিছু চাইবে তারাই হবে সীমালংঘনকারী।

সমসাময়িক যেসব আলেম হস্তমৈথুনকে হারাম বলেছেন, তাদের মধ্যে বিন বায, বিন উছাইমীন, মুহাম্মাদ বিন আমীন শানকিতী অন্যতম। 

হস্তমৈথুনের হুকুম এবং এটা থেকে বাঁচার উপায়

হস্তমৈথুনের হুকুম এবং এটা থেকে বাঁচার উপায়



হস্তমৈথুনের হুকুম এবং এটা থেকে বাঁচার উপায়

প্রশ্ন: আমার একটি প্রশ্ন আছে, আমি সে প্রশ্নটি পেশ করতে লজ্জাবোধ করছি। এক বোন নতুন ইসলাম গ্রহণ করেছেন। তিনি প্রশ্নটির জবাব জানতে চান। কুরআন-হাদিসের দলিল ভিত্তিক এ প্রশ্নের জবাব আমার জানা নেই। আমি আশা করব, আপনারা আমাদেরকে সহযোগিতা করবেন। আমি আল্লাহ্‌র কাছে প্রার্থনা করছি, যদি আমার প্রশ্নটি অশালীন হয় তাহলে তিনি যেন আমাকে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু, মুসলিম হিসেবে জ্ঞানার্জনে আমাদের লজ্জাবোধ করা উচিত নয়। 
সে বোনের প্রশ্ন হচ্ছে– হস্তমৈথুন করা কি ইসলামে জায়েয?

উত্তর:
আলহামদুলিল্লাহ।

কুরআন ও সুন্নাহ্‌র দলিলের ভিত্তিতে হস্তমৈথুন করা হারাম:

এক. কুরআনে কারীম:

ইবনে কাছির (রহঃ) বলেন: ইমাম শাফেয়ি এবং যারা তাঁর সাথে একমত পোষণ করেছেন তারা সবাই এ আয়াত দিয়ে হস্তমৈথুন হারাম হওয়ার পক্ষে দলিল দিয়েছেন। আয়াতটির ভাবানুবাদ হচ্ছে-

প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়ার পর তার জন্য করণীয় কি?

প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়...