প্রশ্ন: আমাদের আশেপাশে কিছু মহিলা আছে যাদেরকে নামাজ পড়ার কথা বললে তারা উত্তর দেয়, এখনো নামাজের সময় হয় নি। বুড়ো হলে নামাজ পড়ব। এখন তাদের প্রতি আমাদের কী করণীয় আছে?
উত্তর:
যারা বলে বুড়ো হলে নামায পড়বে শয়তান তাদের মন-মস্তিস্ক বিকৃত করে রেখেছে অথবা প্রবৃত্তির অন্ধ অনুসরবে ডুবে আছে। এরা কি জানে, তারা কত দিন বাঁচবে? কত যুবক/যুবতী তাদের উচ্ছল যৌবনের সীমা অতিক্রম করার পূর্বেই দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছে! প্রতিদিন এগুলো তারা দেখছে। তাহলে কোন যুক্তিতে তারা বলে বুড়ো হলে নামায পড়ব?!
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাত বছর বয়স থেকে বাচ্চাদেরকে নামায পড়ার আদেশ দিতে বলেছেন। যেন তারা আগেভাগে নামাযের বিধিবিধানগুলো শিখে নেয় এবং নামাযে অভ্যস্ত হয়। তাহলে প্রাপ্ত বয়স্ক হলে আশা করা যায়, আর কখনো নামায পরিত্যাগ করবে না।
তাই এদেরকে গাফলতীর ঘুম থেকে জাগানোর জন্য দাওয়াত দেয়ার বিকল্প নাই। তাদেরকে ভালোবেসে, জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে নামাযের দাওয়াত দিতে হবে, বুঝাতে হবে। তাহলে আল্লাহ যদি তাদের জন্য হেদায়েত লিখে রাখেন তাহলে নিশ্চয় তারা হেদায়েতের আলোকিত পথে ফিরে আসবে। আল্লাহ তাওফিক দান করুন।
👉 এ লেখাটি তাদের জন্য খুব উপযুক্ত হতে পারে ইনশাআল্লাহ।
https://salafibd.wordpress.com/2011/03/15/prayer/
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়ার পর তার জন্য করণীয় কি?
প্রশ্ন: সুদী ব্যাংকে চাকুরী করার বিধান সম্পর্কে অজ্ঞ থাকার কারণে যদি কেউ সারা জীবন সুদী ব্যাংকে চাকুরী করে তাহলে চাকুরী থেকে অব্যহতি নেয়...
No comments:
Post a Comment