সুদখোরের নিকট চাকুরী করা অথবা সুদের কোন প্রকার সহায়তা করাঃ-
সুদের দরজা বন্ধ করার উদ্দেশ্যে ইসলাম যে সব উপায় ও পদ্ধতি ব্যবহার করেছে
তার মধ্যে এক পদ্ধতি এই যে, সুদকে যেমন হারাম ও অবৈধ ঘোষণা করেছে তেমনি তার
সর্বপ্রকার সাহায্য ও সহযোগিতাকেও হারাম ও নিষিদ্ধ জারী করেছে। সুতরাং সূদ
নেওয়া যেমন হারাম তেমনি দেওয়াও হারাম। (অবশ্য নিরুপায় অবস্থার কথা ভিন্ন।)
অনুরূপ প্রত্যেক মুসলমানের জন্য সেই কর্ম করাকেও হারাম বলা হয়েছে যে সব
কর্মে বা কর্মক্ষেত্রে সূদী কারবার আছে। অতএব সুদী খাতা-পত্র লেখক, হিসাবরক্ষক, সুদীকারবারের সাক্ষ্যদাতা প্রভৃতিও এ সুদখোরের মত সমান গোনাহরই ভাগী।
এ কথা হাদীস শরীফে স্পষ্টভাবে এইরূপ এসেছেঃ
لَعَنَ رَسُولُ الله ﷺ آكِلَ الرِّبَا وَمُوكِلَهُ وَكَاتِبَهُ وَشَاهِدَيهِ وَقَالَ: هُمْ سَوَاء.
অর্থাৎ, ‘‘আল্লাহর রসূল (সাঃ) সুদখোর, সূদদাতা, সূদের লেখক এবং তার উভয় সাক্ষীকে অভিসম্পাত করেছেন এবং বলেছেন, ওরা (পাপে) সকলেই সমান।’’[3]
এই অভিশাপ ও পাপে তারাও শামিল হবে, যারা তাদের বিল্ডিং, বাড়ি বা দোকান সুদীকারবারে জড়িত কোন ব্যক্তি, কোম্পানী অথবা সুদী ব্যাংককে ভাড়া দিয়ে থাকে। আর তারাও এর আওতাভুক্ত যারা অনুরূপ সুদী ব্যাংকে নিজেদের টাকা-পয়সা জমা রাখে---যদিও তারা সুদ নেয় না বা খায় না। (নিরুপায় অবস্থায় চোর-ডাকাতের ভয়ে ব্যাংকে টাকা রাখতেই হলে তার নির্দেশ ..... পৃষ্ঠায় দেখুন। )[3] (মুসলিম, মিশকাত ২৮০৭ নং)
لَعَنَ رَسُولُ الله ﷺ آكِلَ الرِّبَا وَمُوكِلَهُ وَكَاتِبَهُ وَشَاهِدَيهِ وَقَالَ: هُمْ سَوَاء.
অর্থাৎ, ‘‘আল্লাহর রসূল (সাঃ) সুদখোর, সূদদাতা, সূদের লেখক এবং তার উভয় সাক্ষীকে অভিসম্পাত করেছেন এবং বলেছেন, ওরা (পাপে) সকলেই সমান।’’[3]
এই অভিশাপ ও পাপে তারাও শামিল হবে, যারা তাদের বিল্ডিং, বাড়ি বা দোকান সুদীকারবারে জড়িত কোন ব্যক্তি, কোম্পানী অথবা সুদী ব্যাংককে ভাড়া দিয়ে থাকে। আর তারাও এর আওতাভুক্ত যারা অনুরূপ সুদী ব্যাংকে নিজেদের টাকা-পয়সা জমা রাখে---যদিও তারা সুদ নেয় না বা খায় না। (নিরুপায় অবস্থায় চোর-ডাকাতের ভয়ে ব্যাংকে টাকা রাখতেই হলে তার নির্দেশ ..... পৃষ্ঠায় দেখুন। )[3] (মুসলিম, মিশকাত ২৮০৭ নং)
No comments:
Post a Comment